ডিম ফ্রিজে রাখতে গিয়ে ৯০ শতাংশ মানুষ এই ভুল করেন
১০০ জনের মধ্যে প্রায় ৯০ জন এই ভুল কাজটা করে থাকেন। আর এই কারণে তাদের শরীরকেও যে বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়, সে বিষযে কোনও সন্দেহ নেই!
একাধিক গবেষণায় একথা প্রণামিত হয়েছে যে ফ্রিজে’র দরজার যে অংশে ডিম রাখার ব্যব’স্থা করা হয়, সেখানে ভুলেও ডিম রাখা উচিত নয়। আর এই কারণে তাদের শরীরকেও যে বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়, সে বিষযে কোনও সন্দেহ নেই!
বিশেষজ্ঞদের মতে, রেফ্রিজারেটরের এই অংশে তাপমাত্রা মারাত্মকভাবে ওঠা-নামা করে। যে কারণে ডিম খা’রাপ হয়ে যাওয়ার আশ’ঙ্কা তো থাকেই। সেই সঙ্গে নানাবিধ ব্যাকটেরিয়া আক্রামণে ডিম খারাপ হয়ে যায়।
এসব ডিম খেলে শরীরের যে কী হাল হতে পারে, তা নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না। সেই কারণে এবার থেকে ভুলেও ফ্রিজের দরজায় ডিম রাখবেন না। পরিবর্তে একটি এয়ার টাইট পাত্রে ডিম রেখে তা ফ্রিজে’র পেটের ভিতরে রাখবেন।
এমনটা করলে একটা নির্দিষ্ট মাত্রায় ডিমগুলো থাকবে। ফলে সেগুলো খারাপ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমবে। প্রসঙ্গত, আরও কত গুলো বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
যেমন- রান্না করা ডিম ভুলেও ৩-৪ দিনের বেশি ফ্রিজে রাখা চলবে না। এর বেশি সময় ফ্রিজে রেখে সেই খাবার খেলে শ’রীর খা’রাপ হতে পারে। আর কাঁচা ডিম কখনই ৩০ দিনের বেশি রেখে খাবেন না।
এই নিয়ম গুলো মেনে ফ্রিজে ডিম রাখলে খাবারটির শ’রীরে উপস্থিত একাধিক উপকারী উপাদান, যেমন- ভিটামিন-এ, ভিটামিন বি২, বি১২, বি৫, ভিটামিন ডি, ই, বায়োটিন, কোলিন, ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রন একেবারে ঠিক ঠিক অব’স্থায় থাকবে। ফলে এমন ডিম খেলে নানাভাবে শ’রীরের উপকারও হবে।