ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তিন চিকিৎসককে জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে পদোন্নতি:
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে তিন জন মেডিক্যাল অফিসার জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
শনিবার (৯ জানুয়ারি ২০২১) সন্ধ্যা ৭টার দিকে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন তথ্যটি নিশ্চিত করেন।
স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত তিন জন চিকিৎসক ডা. এবিএম মুসা চৌধুরীকে নাক, কান ও গলা (ইএনটি) বিভাগের জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে, ডা. মো. মনির হোসেনকে কার্ডিওলজি বিভাগের জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে ও ডা. মারিয়া পারভীনকে গাইনী বিভাগের জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। এর আগে তারা তিন জনই মেডিক্যাল অফিসার পদে নিযুক্ত ছিলেন।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন জানান, ইএনটি বিভাগ, কার্ডিওলজি বিভাগ ও গাইনী বিভাগে তিন জন মেডিক্যাল অফিসার জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে পদোন্নতি পেয়েছেন। এর আগে কার্ডিওলজী বিভাগ ও গাইনী বিভাগে জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদ শূন্য ছিল।
পদোন্নতি প্রাপ্ত তিন জন চিকিৎসকই আপাতত হাসপাতালে চলতি ইন-সিটু দায়িত্বে থাকবে।
উল্লেখ্য, গত বছর ২৮ নভেম্বর ২০২০ স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে কর্মরত ১০ জন চিকিৎসকের পদোন্নতি হয়েছিল। তখন হাসপাতাল কর্তব্যরত ১০ জুনিয়র কনসালটেন্টকে সহকারি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল।
সহকারি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত চিকিৎসকরা হলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পদায়ন করা শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. ইকবাল হোসেন, মেডিসিনের ডা. এম.এ ফয়েজ ও ডা. এ.কে.এম শফিকুল ইসলাম ও মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে পদায়ন করা চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. সায়েম আহমেদ, সার্জারি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জুনায়েদুর রহমান, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পদায়ন করা হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. মো. আবুল এহসান ও ডা. রাজীব আহসান, চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. মো. আল-আমিন, ডা. শরীফ মাসুমা ইসমত ও ডা. মোশফেকুর রহমান পলাশ।
করোনার মহামারীর পর এবার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তিনজন মেডিক্যাল অফিসারকে জুনিয়র কনসালট্যান্ট পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।